আবাবিল এক ধরনের ফূর্তিবাজ পাখি। দল বেধে ঝাকে ঝাকে উড়ে বেড়ায় ও বাসার কাছে কিচিরমিচির করতে থাকে। সংগে সঙ্গে পোকা মাকর ধরেও খায়। তবে অন্যাণ্য পাখির মত বনে জঙ্গলের ডাল পালা হতে পোকা খুজে বেড়ায় না। উড়তে উড়তেই শিকার ধরে। বৃষ্টির সময় উড়ে উড়ে স্নান করা আর জল খাওয়াই এদের স্বভাব।
অনেকে এদের তালচোচ বলে মনে করে, কিন্তু তালচোচ আর আবাবিল এক ধরনের নয়। গায়ের রং এক হলেও নখ, চেহারা ও বাসা তালচোচের তুলনায় স্বতন্ত্র। তালচোচরা গাছের ডালে বসতে পারেনা তবে আবাবিলরা ডলে বসে এবং দরকার হলে মাটিতে হেটে বেড়ায়।
অনেকে এদের তালচোচ বলে মনে করে, কিন্তু তালচোচ আর আবাবিল এক ধরনের নয়। গায়ের রং এক হলেও নখ, চেহারা ও বাসা তালচোচের তুলনায় স্বতন্ত্র। তালচোচরা গাছের ডালে বসতে পারেনা তবে আবাবিলরা ডলে বসে এবং দরকার হলে মাটিতে হেটে বেড়ায়।
এদের পিঠের রং কালো বা নীলচে, বুক ও পেটের রং কোন কোন প্রজাতির হলদেটে আবার কোনটির সাদাটে। লেজে সাদা ফুটকি আছে আর মুখ ও গলা কিছুটা খয়েরী রঙের পালকে ঢাকা থাকে। এরা বাড়ীর কড়ি কাঠে বা কার্নিশে কাদা দিয়ে বাসা বানায় আর কাদার উপর ঝরা পালক লাগিয়ে দেয় যা দেখতে খুবই সুন্দর। এরা দল বেধে থাকতে পছন্দ করে ও এক জায়গায় বাসা তৈরী করে।
আবাবিলরা বেশী শীত সহ্য করতে পারেনা তাই শীত এলেই গরমের দেশে পালিয়ে যায় তারপর গ্রীষ্ম এলে আবার স্বদেশে ফিরে আসে।
এরা সাদা ও লালচে দুই রকমের ডিম পারে, কখনও কখনও ডিমের ইপর গাঢ় ছিটে ফোটাও দেখা যায়।
এদের ইংরেজী নাম swallow বা martin বলে।আর বৈজ্ঞানিক নাম Hirundo Rustica ।এরা লম্বায় প্রায় ১৮ সে.মি. হয়।
ভারতবর্ষে প্রায় ২০ প্রজাতীর আবাবিল দেখা যায়। বিভিন্ন গনের উপর ভিত্তি করে সারা বিশ্বে ৮৪ ধরণের আবাবিল দেখা যায়।যেমন_ Barn Swallow, Red-rumped Swallow, Sand Martin, Lesser Striped Swallow, Tree Swallow, Cliff Swallows, Welcome Swallow, Purple Martin, Black Saw-wing, ইত্যাদি। নকুটি নামে এক ধরনের খয়েরী রঙের ছোট আবাবিল নদীর ধারে খুব দেখা যায় যা দেখতে অনেকটা চড়ুই পাখির মত।
Chicks and eggs in a nest with horse hair lining
A male
1 comments:
কাজটা কি ভালো করলেন? আমার ব্লগ থেকে চুরি। আপনি কি চোর?
http://allbirdhere.blogspot.com/
Post a Comment