‘বাবুই পাখিরে ডাকি বলিছে চড়াই/কুঁড়েঘরে থেকে করো শিল্পের বড়াই’—চড়ুই যদি সত্যিই জানত যে বাবুই কত বড় শিল্পী, তাহলে এমন করে ব্যঙ্গ করার ঔদ্ধত্য দেখাত কি? প্রকৃত শিল্পী ও শিল্পের কদর মানুষই ঠিকমতো দিতে পারে না, সেখানে চড়ুই কোন ছাড়!
তবে বড় দেরি করে হলেও একদল গবেষক অবশেষে আবিষ্কার করেছে, বাবুই পাখিরা (Weaver Bird) তাদের বাসা তৈরির কলাকৌশল অতি সযতনে রপ্ত করে। এ সম্পর্কে বিবিসিতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে গবেষকেরা সম্প্রতি এমন তথ্যই দিয়েছেন।
Passeriformes বর্গের Passeridae গোত্রের চড়ুই-সদৃশ বাবুই পাখির ওপর বতসোয়ানার একদল বিজ্ঞানী একটি ভিডিও চিত্র নির্মাণ করেন। এডিনবার্গ, গ্লাসগো ও সেন্ট এন্ড্রিউ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা সেই ভিডিও চিত্রটি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালান। চমত্কার বুনটের ঝুড়ির মতো বাসা তৈরির জন্য পাখিটি সুপরিচিত। এ জন্য এই পাখিকে অনেকে তাঁতি পাখিও বলে থাকেন। এদের ঝুলন্ত বাসায় প্রবেশের সুড়ঙ্গ পথ বেশ আঁঁকাবাঁকা।
এডিনবার্গ স্কুল অব বায়োলজিক্যাল সায়েন্সের গবেষক পেট্রিক ওয়ালেস বলেন, ‘এই গবেষণাটি আমাদের নতুন অভিজ্ঞতার দুয়ার খুলে দিয়েছে।’
পেট্রিক ওয়ালেস বলেন, যেসব পাখি একই জিনগত বৈশিষ্ট্য বহন করে, তাদের তৈরি বাসাগুলো একই রকম হয়। বিহ্যাভিয়ারাল প্রসেসেস জার্নাল নামে একটি পত্রিকায় গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে।
ওয়ালেস বলেন, পাখিদের ক্ষেত্রে ‘প্র্যাকটিস মেকস পারফেক্ট’ কথাটা খুবই সত্য।
তারা চেষ্টা করতে করতে সুন্দর বাসা তৈরির কৌশলটা রপ্ত করেছে। ওয়ালেস বলেন, তবে সব পাখির ক্ষেত্রে বিষয়টা এক রকম নয়।
গবেষকেরা তাঁদের প্রতিবেদন তৈরির জন্য আফ্রিকার রঙিন পাখি বেছে নিয়েছেন। কারণ হিসেবে তাঁরা বলেন, প্রত্যেক মৌসুমে একেকটি পাখি এ রকম অনেক জটিল বাসা তৈরি করে। এটা তাদের অধিক বুদ্ধিমত্তারই বহিঃপ্রকাশ। আর তাই কেবল এই পাখিরাই দম্ভ করে বলতে পারে, ‘কাঁচা হোক তবু ভাই নিজের বাসা/নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর খাসা।’
তবে বড় দেরি করে হলেও একদল গবেষক অবশেষে আবিষ্কার করেছে, বাবুই পাখিরা (Weaver Bird) তাদের বাসা তৈরির কলাকৌশল অতি সযতনে রপ্ত করে। এ সম্পর্কে বিবিসিতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে গবেষকেরা সম্প্রতি এমন তথ্যই দিয়েছেন।
Passeriformes বর্গের Passeridae গোত্রের চড়ুই-সদৃশ বাবুই পাখির ওপর বতসোয়ানার একদল বিজ্ঞানী একটি ভিডিও চিত্র নির্মাণ করেন। এডিনবার্গ, গ্লাসগো ও সেন্ট এন্ড্রিউ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা সেই ভিডিও চিত্রটি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালান। চমত্কার বুনটের ঝুড়ির মতো বাসা তৈরির জন্য পাখিটি সুপরিচিত। এ জন্য এই পাখিকে অনেকে তাঁতি পাখিও বলে থাকেন। এদের ঝুলন্ত বাসায় প্রবেশের সুড়ঙ্গ পথ বেশ আঁঁকাবাঁকা।
এডিনবার্গ স্কুল অব বায়োলজিক্যাল সায়েন্সের গবেষক পেট্রিক ওয়ালেস বলেন, ‘এই গবেষণাটি আমাদের নতুন অভিজ্ঞতার দুয়ার খুলে দিয়েছে।’
পেট্রিক ওয়ালেস বলেন, যেসব পাখি একই জিনগত বৈশিষ্ট্য বহন করে, তাদের তৈরি বাসাগুলো একই রকম হয়। বিহ্যাভিয়ারাল প্রসেসেস জার্নাল নামে একটি পত্রিকায় গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে।
ওয়ালেস বলেন, পাখিদের ক্ষেত্রে ‘প্র্যাকটিস মেকস পারফেক্ট’ কথাটা খুবই সত্য।
তারা চেষ্টা করতে করতে সুন্দর বাসা তৈরির কৌশলটা রপ্ত করেছে। ওয়ালেস বলেন, তবে সব পাখির ক্ষেত্রে বিষয়টা এক রকম নয়।
গবেষকেরা তাঁদের প্রতিবেদন তৈরির জন্য আফ্রিকার রঙিন পাখি বেছে নিয়েছেন। কারণ হিসেবে তাঁরা বলেন, প্রত্যেক মৌসুমে একেকটি পাখি এ রকম অনেক জটিল বাসা তৈরি করে। এটা তাদের অধিক বুদ্ধিমত্তারই বহিঃপ্রকাশ। আর তাই কেবল এই পাখিরাই দম্ভ করে বলতে পারে, ‘কাঁচা হোক তবু ভাই নিজের বাসা/নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর খাসা।’
0 comments:
Post a Comment